আজ, শিক্ষাবর্ষের সময় স্কুল পড়ুয়া এবং শিক্ষার্থীরা 50% ছাড় দিয়ে রাশিয়ান রেলওয়ে ট্রেনগুলিতে ভ্রমণ করতে পারে, যা তাদের প্রচুর পরিমাণে সাশ্রয় করতে দেয়। এই সুবিধাগুলি রাষ্ট্র দ্বারা অর্থায়ন করা হয়, 1 জানুয়ারী, 2013 থেকে ক্ষতিপূরণ বাতিল হতে পারে।
আগস্ট ২০১২ সালে, ২০১৩-২০১ for সালের বাজেট নীতিমালার মূল দিকনির্দেশগুলির একটি খসড়া রাশিয়ান ফেডারেশনের অর্থ মন্ত্রকের ওয়েবসাইটে পোস্ট করা হয়েছিল। রাজ্যটি শহরতলির ট্র্যাফিকের শিক্ষার্থীদের জন্য সাধারণ এবং সংরক্ষিত আসন গাড়িতে দীর্ঘ-দূরত্বের ভ্রমণে অগ্রাধিকারমূলক ভ্রমণের জন্য সমর্থন ত্যাগ করার পরিকল্পনা করেছে। এ সম্পর্কে সরাসরি বলা হয় না, তবে "রেলপথ পরিবহন সংস্থাগুলির আয়ের ক্ষতির ক্ষতিপূরণে বাজেট বরাদ্দ হ্রাস করার প্রস্তাব দেওয়া হয়।"
রাশিয়ান রেলপথের প্রেস সার্ভিসের মুখপাত্র জেনাডি ভেরখোভিখ বলেছেন যে রাশিয়ান রেলপথ পরিস্থিতি দেখে আশঙ্কা করেছিল এবং পূর্ণ-সময়ের শিক্ষার্থী এবং স্কুলছাত্রীদের সুবিধাগুলি সংরক্ষণ করা জরুরি বলে মনে করে। তবে, রাশিয়ান রেলপথ নিজস্ব ব্যয় করে এই সুবিধাগুলির অর্থায়ন সম্ভব বলে বিবেচনা করে না।
নিঃসন্দেহে, আমরা প্রচুর অর্থের কথা বলছি, তবে জেএসসি রাশিয়ান রেলপথকে একটি বিনয়ী সংস্থা বলা যায় না। একচেটিয়া অবস্থানে নিজেকে আবিষ্কার করে আরজেডডি নিজেই শুল্ক নির্ধারণ করে এবং বিশাল লাভ করে। একই সাথে, নাগরিকরা কর প্রদান করে এবং এই আশা করার অধিকার রয়েছে যে রাষ্ট্র ছাত্র এবং স্কুলছাত্রীদের মতো সমাজের এইরকম সামাজিক সুরক্ষিত স্তরগুলির যত্ন নেবে। একচেটিয়া সংস্থা এবং অর্থ মন্ত্রকের মধ্যে বিরোধ কীভাবে শেষ হবে তা সময়ই বলে দেবে।
এর আগে, দেশটির শীর্ষ কর্মকর্তারা বলেছিলেন যে শিক্ষার্থীদের ভ্রমণের সমস্যাটি অবশ্যই সমাধান করা উচিত, কেবল ২০১১ এর শেষদিকে, রাষ্ট্রপতি দিমিত্রি মেদভেদেভ আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষকে শিক্ষার্থীদের সাথে আধিকারিক সাক্ষাত করার আহ্বান জানিয়েছেন। নির্বাচনের আগে কিছু অঞ্চলগুলিতে শিক্ষার্থীদের সুবিধাগুলি সরবরাহ করা হত, যেখানে তারা আগে ছিল না, উপরের তাকগুলিতে ভ্রমণে 50% ছাড় ছিল কেবল স্কুল বছরের সময় নয়, গ্রীষ্ম এবং শীতের ছুটিতেও।
ভ্রমণ সুবিধাগুলি বিলুপ্তকরণ সম্পর্কে আজ উত্থাপিত প্রশ্ন এমনকি এই ছোট ছোট অর্জনগুলিকেও উপেক্ষা করে। প্রথমত, বিশেষ হারগুলি বিলুপ্তকরণ একটি পরিমিত আয়ের পরিবারগুলিকে ক্ষতিগ্রস্থ করবে। অনেকে অন্য শহরে শিক্ষা গ্রহণ করতে অস্বীকার করতে বাধ্য হবেন, সমাজে সামাজিক উত্তেজনা দেখা দেবে।
