আমাদের রাজ্যের প্রধান, ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন দীর্ঘদিন ধরে একটি বিস্ময়কর এবং বিপন্ন রোগী পাখির প্রজাতি - ক্রেনস (সাইবেরিয়ান ক্রেনস) সংরক্ষণের জন্য একটি পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। একই সময়ে, রাষ্ট্রপতির একটি মোটর হ্যাং-গ্লাইডার উড়াতে হয়েছিল।
৫ সেপ্টেম্বর, রাশিয়ার পক্ষিবিদরা ফ্লাইট অফ হোপ প্রকল্প চালু করেছিলেন। ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ অনেক দিন আগে এই প্রোগ্রামটি সম্পর্কে জানতে এবং আগ্রহী হয়েছিলেন, একই সময়ে তিনি জানতে পেরেছিলেন যে তরুণ পাখিগুলিকে একটি হ্যাং গ্লাইডারের সাহায্যে উড়তে শেখানো হয়। এই ইভেন্টের জন্য প্রস্তুতি নিতে, পুতিন দেড় বছর আগে নিজের অর্থ দিয়ে এই জাতীয় একটি ডিভাইস কিনেছিলেন এবং রাশিয়ার কেন্দ্রীয় অংশে উড়তে শিখতে শুরু করেছিলেন।
ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ গত বছর ক্রেনগুলিকে বাঁচাতে এই প্রোগ্রামে অংশ নিতে চেয়েছিলেন, তবে তিনি দেরী করেছিলেন, যেহেতু এই বিরল পাখির ছানাগুলি ইতিমধ্যে জন্মগ্রহণ করেছে এবং তাদের ভিতরে থাকা অবস্থায়ও তাদের যন্ত্রের সাথে তাদের অভ্যস্ত করা দরকার ডিমটি. সুতরাং, যেমন একটি আকর্ষণীয় ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির অংশগ্রহণ স্থগিত করা হয় 2012। মোটর হ্যাং-গ্লাইডারে রাষ্ট্রপতির মোট উড়ানের সময় সতেরো ঘন্টা ছিল, আরও আট ঘন্টা ফ্লাইট এবং পুতিন পাইলটের শংসাপত্র গ্রহণ করতে সক্ষম হবেন।
প্রশিক্ষণ নিজেই ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচকে সত্যিই দুর্দান্ত আনন্দ এবং বিপুল পরিমাণে মনোরম আবেগ দিয়েছে। রাষ্ট্রপতি বলেছিলেন যে কোনওভাবেই মোটর হ্যাং-গ্লাইডারে উড়ন্ত কোনও যোদ্ধার নিয়ন্ত্রণের সাথে তুলনা করা যায় না। যেহেতু প্রথমটির মধ্যে একটি আকর্ষণীয় এবং উত্তেজনাপূর্ণ সংবেদন রয়েছে, অ্যাড্রেনালাইন রক্তের মধ্য দিয়ে ছুটে আসে এবং পাখির চোখের দর্শন থেকে সবকিছু খুব সুন্দর দেখাচ্ছে। রাষ্ট্রপতি সবাইকে এমন একটি ডিভাইসে উড়ানোর চেষ্টা করার পরামর্শ দেন।
ভ্লাদিমির পুতিন একটি বিরল প্রজাতির ক্রেন সংরক্ষণের জন্য একটি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন এবং অনন্য ফ্লাইট অফ হোপ প্রকল্পের অংশ হিসাবে প্রশিক্ষণ বিমান চলাকালীন ছয়টি পাখির ঝাঁকের নেতৃত্বে ছিলেন। যে পাখিদের বন্দী অবস্থায় প্রজনন করা হয়েছিল তারা শীতের জন্য মধ্য এশিয়ায় একটি স্বাধীন ফ্লাইটের জন্য প্রস্তুত করা হচ্ছে। সাইবেরিয়ান ক্রেনস রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি এবং দূরবর্তী গ্লাইডার পাইলটের নেতৃত্বে সেখানে উড়ে যাবেন। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রপতির মোটর হ্যাং-গ্লাইডার বিজ্ঞানীদের হাতে কাজের জন্য হস্তান্তর করা হবে।
