গ্রহে মানুষের উত্স সম্পর্কে অনেক তত্ত্ব রয়েছে। এর মধ্যে কিছু বৈজ্ঞানিক এবং অনেক প্রমাণ রয়েছে, অন্যরা চমত্কার। তবে এগুলি সব এখনও কেবল তাত্ত্বিক।
প্রাচীন কালে, এখনকার মতো, লোকদেরও তাদের উত্স সম্পর্কে প্রচুর তত্ত্ব ছিল। এমন সংস্করণ ছিল যেগুলি পলি থেকে, সমুদ্র এবং আকাশ থেকে, দেবতাদের কাছ থেকে লোকেরা উপস্থিত হয়েছিল … আধুনিক সময়ে পৌঁছে এই মতামতগুলি আংশিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে, রূপান্তরিত হয়েছিল। এবং এখন মানুষের উত্স সম্পর্কে বেশ কয়েকটি মূল তত্ত্ব রয়েছে।
এইরকম প্রাচীনতম সংস্করণগুলির মধ্যে একটি, যা এখনও জীবিত, divineশিক উত্সের তত্ত্ব। প্রথম লোক - অ্যাডাম এবং ইভ - এর গল্পটি ইতিমধ্যে একটি সাধারণ জায়গা। একই ধরণের ধারণাগুলি কেবল খ্রিস্টানদের মধ্যেই নয়, অন্যান্য কয়েকটি ধর্মেও রয়েছে। তাদের মধ্যে প্রধান বিষয় হ'ল মানুষ Godশ্বরের কাছ থেকে আগত। খ্রিস্টান বিশ্বাসে উত্থিত, চার্লস ডারউইনের আবির্ভাব না হওয়া পর্যন্ত সমগ্র পশ্চিমা সভ্যতা এই সংস্করণটিকে মেনে চলা।
ডারউইন প্রমাণ দিয়েছিলেন যে মানুষেরা বুদ্ধিমান থেকে বিকশিত হয়েছিল। এটি তথাকথিত বিবর্তনীয় তত্ত্ব: প্রাকৃতিক নির্বাচন এবং উপযুক্ততম বেঁচে থাকার মাধ্যমে আরও অভিযোজিত প্রজাতি উদ্ভূত হয়েছিল, যা অবশেষে আমরা আধুনিক মানুষ বলতে যা বুঝি তা রূপান্তরিত করে। বেশিরভাগ অংশে, বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় এখনও এই নির্দিষ্ট সংস্করণটি মেনে চলে। যদিও বিজ্ঞানীরা অনেকগুলি তথ্য খুঁজে পেয়েছেন যা তত্ত্বের সাথে খাপ খায় না, বিজ্ঞান এখনও এটি খণ্ডন করতে সক্ষম হয়নি।
সবচেয়ে চমত্কার একটি, তবে তারপরেও অনুগামীদের পুরো সেনাবাহিনী রয়েছে, এটি এলিয়েন উত্সের তত্ত্ব। এর অনেকগুলি সংস্করণ রয়েছে তবে সবগুলি একটি জিনিসে একই রকম: এলিয়েনরা পৃথিবীতে অবতীর্ণ হয়েছিল এবং এটি বুদ্ধিমান প্রাণীদের দ্বারা মানুষকে তৈরি করেছিল। এই ইভেন্টের উদ্দেশ্যটি বিভিন্ন উপায়ে ব্যাখ্যা করা হয়। বেশ কয়েকটি সমর্থক বিশ্বাস করেন যে মানুষ একটি এলিয়েন পরীক্ষার অংশ। অন্যরা ধারণা করে যে আমরা এক ধরণের "শুভেচ্ছার মিশন", যা আমাদের গ্রহে জীবন ধারন করার জন্য ডাকা হয়। কিছু গবেষক সর্বাধিক প্রাচীন সভ্যতা - মায়া, মিশরীয়দের ধর্মগুলিতে নিশ্চিতকরণ খুঁজে পেয়েছেন তবে সাধারণভাবে বিজ্ঞান এই তত্ত্বটিকে প্রত্যাখ্যান করে।
