"আমি পুরাতন শঙ্গগুলিতে বিশ্বাস করি না: একটি ঠান্ডা স্ন্যাপের জন্য পাখির চেরি ফুল ফোটে", - সুরকার জি পোনোমারেঙ্কোর গানে গাওয়া হয়। মধ্য রাশিয়ার বাসিন্দাদের কাছে এই জনপ্রিয় অশুভাকে বিশ্বাস না করার কোনও কারণ নেই, কারণ তারা প্রতি বছর এটির নিশ্চিতকরণ পালন করে।
মাঝামাঝি মাঝামাঝি একটি শীতল স্ন্যাপ শীতকালীন অক্ষাংশে সাধারণ। বাতাসের তাপমাত্রা 6-7 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা হ্রাস পায়, কখনও কখনও শীতল বৃষ্টি বা এমনকি তুষার সহ হয়। লোকেরা এই জাতীয় শীতকালীন আবহাওয়াটিকে "পাখির চেরি" বলে, কারণ একই সাথে এই ঝোপটি ফুলতে শুরু করে।
কিছু গবেষকের মতে উদ্ভিদের জীবন ও আবহাওয়ার পরিবর্তনের মধ্যে সত্যই একটি সংযোগ রয়েছে। মধ্য মে সময়টি যখন সমস্ত গাছের পাতা পুরোপুরি ফুল ফোটে। এ কারণে, কম সূর্যের আলো পৃথিবীর পৃষ্ঠে পৌঁছে যায়, তাদের শোষণের ডিগ্রি হ্রাস পায়, যার অর্থ বায়ুমণ্ডলীয় বায়ু কম উত্তাপিত হয়।
কুলিংটি বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ হ্রাসের সাথেও জড়িত, যা উদ্ভিদের ফুল ফোটানো পাতার দ্বারা সক্রিয়ভাবে শোষণ করে। এই গ্যাস একটি গ্রিনহাউস প্রভাব তৈরি করে যা বায়ুর তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে যথাক্রমে, এর সামগ্রীতে হ্রাস তাপমাত্রার হ্রাস ঘটায়।
শরত্কালে, বিপরীত প্রভাবটি ঘটে: পাতাগুলি পড়ে যায়, পৃথিবীর উপরিভাগের দ্বারা সৌরশক্তির শোষণ বৃদ্ধি পায়, অক্সিজেন এবং কার্বন ডাই অক্সাইডের মধ্যে ভারসাম্য পরিবর্তিত হয়ে কার্বন ডাই অক্সাইডের পক্ষে পরিবর্তিত হয়, যার ফলস্বরূপ একটি স্বল্পমেয়াদী উষ্ণায়ন ঘটে, যাকে জনপ্রিয় বলা হয় " ভারতীয় গ্রীষ্ম".
অবশ্যই, গ্রীষ্মে, পাতাগুলিও সূর্য থেকে পৃথিবীর পৃষ্ঠকে আচ্ছাদন করে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড গ্রহণ করে, তবে গ্রীষ্মে পৃথিবী এত বেশি সৌর শক্তি অর্জন করে যে আবহাওয়ার জন্য এই কারণগুলি আর গুরুত্বপূর্ণ নয় এবং মে মাসে এগুলি এখনও সমালোচনামূলক। "পাখির চেরি ঠান্ডা আবহাওয়া" হিসাবে, লোক জ্ঞান তাদের পাখির চেরির সাথে যুক্ত করেছিল কারণ এর ফুল ফোটানো মে মাসের মাঝামাঝি সময়ে উদ্ভিদ বিশ্বের সবচেয়ে লক্ষণীয় ঘটনা।
অন্যান্য বিজ্ঞানীরা এই দৃষ্টিভঙ্গির সাথে একমত নন এবং এই সময়ের মধ্যে বায়ুমণ্ডলের অস্থিতিশীলতার সাথে মে শীতকে একচেটিয়াভাবে যুক্ত করেন। বিবর্তন চলাকালীন পাখি চেরি একটি শীতল স্ন্যাপের সময় অবিকলভাবে প্রস্ফুটিত হয়েছিল। বাতাসের তাপমাত্রা হ্রাস পোকামাকড়ের কীটপতঙ্গগুলির ক্রিয়াকলাপকে বাধা দেয়, যার অত্যাবশ্যক ক্রিয়াকলাপটি উদ্ভিদকে ঝুঁকিতে ফেলেছে। প্রজাতির বেঁচে থাকার দৃষ্টিকোণ থেকে উদ্ভিদ সুরক্ষা যেমন গুরুত্বপূর্ণ সময়কালে ফুল ফোটানো একটি মূল্যবান বিবর্তনীয় লাভ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
ফুল এবং কুলিংয়ের মধ্যে সংযোগ কেবল পাখির চেরির জন্যই নয়, ওক এর জন্যও রয়েছে, যা মেয়ের শেষে ফুল ফোটে। তবে এই শীতল স্ন্যাপটি তেমন তাত্পর্যপূর্ণ নয় এবং প্রস্ফুটিত ওক প্রস্ফুটিত পাখির চেরির মতো চিত্তাকর্ষক বলে মনে হয় না, তাই পাখির চেরির চেয়ে "ওক ফ্রস্ট" কম পরিচিত।
